খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৪, ২২ কার্তিক, ১৪৩১

‘বরিশাল-কুয়াকাটার চেহারা পাল্টে যাবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৩, ১০:৩৪ অপরাহ্ণ
‘বরিশাল-কুয়াকাটার চেহারা পাল্টে যাবে’

আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বরিশাল বিভাগ ছিল অন্ধকার। আওয়ামী লীগ সরকার এসেছে. আজকে এখানে আলো জ্বলছে। প্রতিটি ঘরে ঘরে আজ বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি। বরিশালবাসীর জন্য সুখবর আছে। ভাঙ্গা থেকে বরিশাল হয়ে কুয়াকাটা পর্যন্ত ছয় লেনের আধুনিক সড়ক করে দেব। ইতোমধ্যে ভূমি অধিগ্রহণ হয়ে গেছে। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের কাছ থেকে আমরা অর্থ নেব। এই বরিশালে আর কোনো কষ্ট থাকবে না।

শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেলে বরিশালের বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের মাস। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা বিজয় অর্জন করেছিলাম ডিসেম্বরে। আজকে উপস্থিত হয়েছি। ৭ জানুয়ারি নির্বাচন, সেই নির্বাচন সামনে রেখেই আজকে আপনাদের কাছে এসেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দুর্ভাগ্য পঁচাত্তরে জাতির পিতাকে হত্যার পর শুধু যে একজন রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করা হয়েছে তা নয়, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করা হয়েছিল। স্বাধীনতার মূল্যবোধকে ধ্বংস করেছিল। শুধু তাই নয়, জয় বাংলার স্লোগান নিষিদ্ধ, ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ, জাতির পিতার ছবিও নিষিদ্ধ করে দিয়েছিল। জাতির পিতা মাথাপিছু আয় যেখানে রেখে গিয়েছিলেন, এরপর অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে হত্যা, গুম ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে জিয়া ক্ষমতায় আসে। এরপর এরশাদ ক্ষমতায় আসে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ওই মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পায়নি। দারিদ্র্যের হার কমাতে পারেনি। শিক্ষার হার বাড়াতে পারেনি। বাংলাদেশের মানুষ যে তিমিরে সেই তিমিরেই ছিল।

বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, হাত কাটা, পা কাটা, চোখ তোলা হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে পিঠের হাড় গুঁড়ো করে মারা, বাড়িঘর দখল, মেয়েদের ওপর পাশবিক অত্যাচার করেছে। কত মানুষ ভয়ে আত্মহত্যা করেছে। এভাবে বিএনপির অত্যাচার চলেছিল। ২০০১ থেকে ২০০৬ ছিল বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে অন্ধকার যুগ। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন না হলেও বিএনপি-জামায়াতের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। সমস্ত দেশে গ্রেনেড হামলা, বোমা হামলা, এমনকি আমার ওপরেও গ্রেনেড হামলা হয়েছিল। এই বাংলাদেশে তারা সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দুর্নীতির অভয়ারন্য করেছিল। তাদের দুঃশাসন, দুর্নীতি যার কারণে জরুরি অবস্থা জারি হয়। ২০০৭ থেকে ২০০৮ আমাদের গ্রেপ্তার করা হয়। নানাভাবে অত্যাচার করা হয়। তারপরও জনগণের চাপে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ এর নির্বাচনের ফলাফল দেখুন। এককভাবে আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৩টি আসন পায়। বিএনপি তার ২০ দলীয় জোট নিয়ে মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল। তাদের দুঃশাসন জনগণ প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছিল তাই ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। ১৫ বছর আমরা ক্ষমতায়।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। সার্বিকভাবে প্রতিটি জেলা, উপজেলায় ব্রিজ, কালভার্ট, রাস্তা যতদূর পেরেছি আমরা নির্মাণ করে দিয়েছি। খাদ্য নিরাপত্তা আমরা নিশ্চিত করেছি। যেখানে ১ কোটি ৮০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ছিল আজকে সেখানে ৪ কোটি ৯২ লাখ ১৬ হাজার মেট্রিক টন খাদ্য উৎপাদন হয়। যে মানুষটা এক বেলা খেতে পারতো না আজকে তারা তিন বেলা খেতে পারে। দুর্ভিক্ষ নেই, মঙ্গা নেই, কাজের জন্য হাহাকার নেই। আমরা শিক্ষার দিকেও নজর দিয়েছি। বিনা পয়সায় বই দিচ্ছি। প্রাথমিক থেকে উচ্চ শিক্ষা, গবেষণা পর্যন্ত আমরা তিন কোটি ৯৪ লাখ ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে উপবৃদ্ধি দিয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছি। যে বই বাবা-মায়ের কিনতে হতো সেই দায়িত্ব আওয়ামী লীগ সরকার নিয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি। ৩০ প্রকারের ওষুধ বিনা পয়সায় আমরা দিয়ে থাকি। সামাজিক নিরাপত্তা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা দিচ্ছি। দুস্থ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীর নিবাস তৈরি করে দিচ্ছি। এর ফলে কমপক্ষে ১০ কোটি মানুষ আজ উপকারভোগী।

আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, বরিশাল এক সময় ছিল শস্য ভান্ডার। আবার আমরা সেই ভান্ডারের সুনাম ফেরাতে সাইলো নির্মাণ করছি। আমরা বরিশালে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেব। এখানে বিশ্ববিদ্যালয় করে দিয়েছি, মেরিন একাডেমি করে দিয়েছি। তাছাড়া প্রতিটি নদীর ওপর সেতু করে দিচ্ছি। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, সারা বিশ্বকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে নিজের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছি।

স্মৃতিচারণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বরিশালে আসতাম ছোটবেলায়। সন্ধ্যায় স্টিমারে উঠতাম। দুপুরে এসে নামতাম। তখন ঘোড়ার গাড়ি চলতো। ঘোড়ার গাড়িতে উঠে আমরা ফুফুর বাড়িতে যেতাম। বলতে হতো কালীবাড়ী রোড সুধীর বাবুর বৈঠকখানার সামনে যেতে হবে। কিন্তু আজকে সেই অবহেলিত বরিশালের উন্নতি হয়েছে।

তিনি বলেন, বরিশাল বিভাগে নৌবাহিনীর ঘাঁটি করেছি, সেনানিবাস তৈরি করেছি। এই এলাকার উন্নয়নের জন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল করে দিচ্ছি। ভোলার গ্যাস এখন ঢাকায় নিচ্ছি। ভবিষ্যতে বরিশালেও নিয়ে আসবো শিল্প কারখানা যাতে গড়ে ওঠে। আমাদের লক্ষ্য ডিজিটাল বাংলাদেশ করে দিয়েছি। তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল কুয়াকাটায় চলে আসবে। ৬ লাখ ৮০ হাজারের ওপরে ফ্রিল্যান্সার আজ ঘরে বসে বিদেশে কাজ করে আয় করেন। আমরা ১০৯টি হাইটেক পার্ক তৈরী করে দিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা যখন জনগণের জন্য উন্নয়ন করি, তখন ওই বিএনপি-জামায়াত করে অগ্নিসন্ত্রাস। রেললাইনের ফিস প্লেট ফেলে দিয়ে, বগি ফেলে দিয়ে মানুষ হত্যার ফাঁদ পাতে। রেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে। মা-সন্তানকে বুকে জড়িয়ে রেখেছে- এই অবস্থায় আগুনে পুড়ে কাঠ হয়ে গেছে। এই দৃশ্য পুরো বিশ্ব বিবেককে নাড়া দিয়েছে। বাসে আগুন, গাড়িতে আগুন, ঠিক ২০০১ সালে শুরু করেছিল। এরপর ১৩-১৪ একই ঘটনা ঘটায়। এখন আবার অগ্নিসন্ত্রাস শুরু করেছে। আমি ধিক্কার জানাই বিএনপি-জামায়াতকে।

তিনি বলেন, বিএনপি হচ্ছে একটা সন্ত্রাসী দল। এই সন্ত্রাসী দলের রাজনীতি করার অধিকার বাংলাদেশে নেই। কারণ তারা মানুষ পোড়ায়, মানুষ হত্যা করে। আমাদের রাজনীতি মানুষের কল্যাণে, আর ওদের রাজনীতি মানুষ হত্যায়। তাদের মানুষ চায় না।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের আপামর মানুষের মার্কা হচ্ছে নৌকা। এই নৌকা হচ্ছে নূহ নবীর নৌকা। যে নৌকা মহাপ্লাবন থেকে রক্ষা করেছিল। এই নৌকায় ভোট দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা পেয়েছে। এই নৌকায় ভোট দিলে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখা সম্ভব। ওই অগ্নিসন্ত্রাসীরা পারে না।

তিনি জসনসভায় উপস্থিত নেতাকর্মীদের হাত তুলে নৌকায় ভোট দেওয়ার ওয়াদা করান।

বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে জনসভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, ১৪ দলের মুখপাত্র আমির হোসেন আমু, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, ওয়ার্কার্স পার্টির চেয়ারম্যান রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, বরিশালের সন্তান অভিনেতা মীর সাব্বির, অভিনেত্রী তারিন জাহান প্রমুখ।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন ও বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুস জনসভা সঞ্চালনা করেন।

চীনের সিআইআইই এক্সপোতে ওয়ালটন পণ্যে ব্যাপক আগ্রহ ক্রেতা-দশর্কদের

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১১:১৭ অপরাহ্ণ
চীনের সিআইআইই এক্সপোতে ওয়ালটন পণ্যে ব্যাপক আগ্রহ ক্রেতা-দশর্কদের

ওয়ালটন পণ্য বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। সাম্প্রতিক সময়ে চীনে মেলায় অংশ নিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে ওয়ালটন। তারই ধারাবাহিকতায় এবার চায়না ইন্টারন্যাশনাল ইমপোর্ট এক্সপো (সিআইআইই)’ এর ৭ম আসর অংশ নিচ্ছে ওয়ালটন। এই আসরে প্রথমবারের মতো অংশ নিয়েছে গ্লোবাল ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড ওয়ালটন।

এক্সপোতে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের পণ্যের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচার, পরিবেশবান্ধব ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের সক্ষমতা ইত্যাদি বিষয় বৈশ্বিক ক্রেতাদের সামনে তুলে ধরা হবে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে ৬ দিনব্যাপী পণ্য প্রদর্শনী মেলা ‘ সিআইআইই’ চীনের সাংহাইতে ন্যাশনাল এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশেন সেন্টারে চলবে নভেম্বরের ১০ তারিখ পর্যন্ত। মেলায় চীনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কয়েক লক্ষাধিক ব্যবসায়ী, আমদানিকারক ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিগণ অংশ নেন। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো’র ব্যবস্থাপনায় ওয়ালটন প্রথমবারের মতো এই এক্সপোতে অংশ নিয়েছে।

ওয়ালটনের গ্লোবাল বিজনেস শাখার ভাইস-প্রেসিডেন্ট আব্দুর রউফ বলেন, সিআইআইই মেলায় অংশ গ্রহণের মাধ্যমে ওয়ালটন এবং বৈশ্বিক ক্রেতাদের সঙ্গে এক সেতুবন্ধন তৈরি হবে। আশা করছি, এর মাধ্যমে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের জনপ্রিয়তা আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি অর্ডার পাওয়ার সুযোগ আরও বাড়বে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নানান গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগও তৈরি হবে।

তিনি বলেন, ২০১৬ সাল থেকে বিশ্বের অন্যতম মেগা ট্রেড শো চীনের ক্যান্টন ফেয়ারে অংশ নিয়ে আসছে ওয়ালটন। এসব মেলায় সাশ্রয়ী মূল্য ও উচ্চমানের প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শন করে বৈশ্বিক ক্রেতাদের ব্যাপক প্রসংশা কুড়িয়েছে ওয়ালটন। সিআইআইই এক্সপোতেও এর ব্যতিক্রম হবে না।

উল্লেখ্য, এর আগে সম্প্রতি চতুর্থবারের মতো চীনের গুয়াংজু শহরে ‘চায়না আমদানি ও রফতানি মেলা’ বা ‘ক্যান্টন ফেয়ারে’ অংশ নেয় ওয়ালটন। এতে ওয়ালটন ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে, সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন দেশে ব্যবসা সম্প্রসারণের বড় সুযোগ।

শীর্ষ সংবাদ:
চীনের সিআইআইই এক্সপোতে ওয়ালটন পণ্যে ব্যাপক আগ্রহ ক্রেতা-দশর্কদের ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস ৯০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের এজিএম সম্পন্ন ট্রাম্পের জয়ে বিশ্বব্যাপী শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী, বাংলাদেশ উল্টোপথে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের অনিয়ম তদন্ত করবে বাংলাদেশ ব্যাংক পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর জাল দলিল করে ৯০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেন সাবেক বিচারপতি মানিক ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের শুভেচ্ছা ডোনাল্ড ট্রাম্পকেই বেছে নিলেন মার্কিনীরা বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে ট্রাম্প স্বর্নযুগে বিআরটিসি, দেশেই তৈরি হবে যাত্রীবাহী বাস শেখ হাসিনাসহ পলাতক আসামীদের দেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু অভিনেত্রী শমী কায়সার গ্রেফতার হাইমচরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছাত্র প্রতিনিধিকে কুপিয়ে জখম চাঁদপুর সময়ের সম্পাদক ও প্রকাশক ইব্রাহীম কাজী জুয়েল গুরুতর অসুস্থ ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বিআরটিসির এসি বাস সার্ভিস উদ্বোধন আরও ২৯ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল সিলিন্ডার প্রতি এলপি গ্যাসের দাম কমল ১ টাকা ‘মাওলানা সাদকে আসতে দিলে, সরকারকে দেশ ছেড়ে পালাতে হবে’ ডিএসইতে আজকের লেনদেন ৮৩৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা